1. admin@baliapratidin.com : admin :
  2. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মানবকল্যান ফোরামের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ফুলপুরে মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের আহ্বায়ক মিজান আকন্দ , সদস্য সচিব রনি: ফুলপুরে ৭১ এর যুদ্ধাপরাধী মামলার আসামী গ্রেফতার ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে সাংবাদিক’কে সাজা দেয়া ঘটনায় প্রত্যাহার হচ্ছেন সেই ইউএনও-এসিল্যান্ড ফুলপুরে বাড়ির পাশের পুকুরে ডুবে ৩বছরের শিশুর মৃত্যু সাংবাদিকের কারাদণ্ড: বিএমএসএফ’র ৯ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত পর্যবেক্ষন টিম গঠন: ফুলপুরে মানবাধিকার কমিশনের দ্বিতীয়বার কম্বল বিতরন ফুলপুরে মানবাধিকার কমিশন এর উদ্যোগে অসহায় হতদরিদ্র’দের মাঝে কম্বল বিতরণ ফুলপুরে অসহায় শীতার্থের মাঝে শতদ্রু ফাউন্ডেশন এর কম্বল ভিতর বিভিন্ন ক্যাম্পিং’র মধ্যে দিয়ে ফানুস ও আতসবাজি ব্যবহারের সচেতনতা মূলক আহ্বান।

সমন্বিত সবজি চাষে সচ্ছল কৃষক

Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০
  • ১০৫ বার পড়া হয়েছে

 

সিরাজগঞ্জে রায়গঞ্জে একই জমিতে একসঙ্গে একাধিক ফসলের চাষ করে আর্থিক সচ্ছলতা পেয়েছেন প্রান্তিক কৃষকরা। মরিচের সঙ্গে ফুলকপি কিংবা বাঁধাকপি, বেগুনের সঙ্গে মরিচ, আলুর সঙ্গে মরিচ, মুলা, পালংক শাক ও ধনিয়া পাতা ইত্যাদি একযোগেই চাষাবাদ করছেন চাষিরা। অপরদিকে আলুর ক্ষেতে মাচায় শিম বা লাউ চাষও করা হচ্ছে।

তাদেরই একজন কৃষক আব্দুল লতিফ। তিনি বাড়ির পাশের জমিতে বেগুন চাষ করেছেন। একই জমিতে তিনি রোপণ করেছেন মরিচের চারাও। তিনি জানান, একসঙ্গে একই জমিতে দুই ধরনের সবজি চাষ করলেও ফলনে কোনো প্রভাব পড়েনি। বেগুন আর মরিচ দুটোরই ফলন ভালো হয়েছে। লতিফের মতো সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার আরো অনেকে কৃষক একই জমিতে একাধিক ফসল চাষ করছেন।

কৃষকরা জানান, অন্যান্য সবজির চেয়ে বেগুন বেশ লাভজনক। ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা খরচ হলেও বিঘা প্রতি ৬০/৭০ মণ বেগুন উৎপাদন হয়। বর্তমান বাজার মূল্যে প্রতিমণ বেগুন পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৮শ’ থেকে ১ হাজার টাকায়। বেগুনের সঙ্গে মরিচ চাষ করলে বাড়তি কিছু আয় হয়। বেগুন গাছের ফাঁকে ফাঁকে যদি মরিচের আবাদ করা যায় তাতে প্রতি বিঘাতে ৬/৭ মণ কাঁচা মরিচ উৎপাদন হবে। যার বাজার মূল্য কমপক্ষে ৯ থেকে ১০ হাজার টাকা।

এছাড়াও সদর উপজেলার জগৎগাঁতী, বাগবাটি, রতনকান্দি ও বহুলী এলাকাতেও একইভাবে একসঙ্গে একাধিক সবজি চাষের দিকে ঝুঁকেছেন কৃষকরা। এতে একটা ফসলে লোকসান হলেও দ্বিতীয় ফসলে লাভ হবেই। এ কারণে কৃষকের লোকসানের সম্ভাবনা নেই।

কৃষকরা বলেন, জমিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে জানলে চাষাবাদে লাভ আসবেই। আগের দিনে কৃষকেরা এক ধরনের ফসল চাষে অভ্যস্ত ছিল। বর্তমানে সেটা আর নেই। বেশিরভাগ চাষিই একাধিক ফসল চাষে লাভবান হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক (ডিডি) মো. হাবিবুর হক জানান, শীতকালীন সবজির মৌসুমে সিরাজগঞ্জের অধিকাংশ কৃষক একইসঙ্গে একাধিক ফসল চাষ করছে। সেক্ষেত্রে কৃষি বিভাগও তাদের উৎসাহ ও সহযোগিতা দিয়ে আসছে। একাধিক ফসল চাষে কৃষকের যেমন বেশি মুনাফা হয় তেমনি জমির উর্বরতা শক্তিও বাড়ে।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD